আমার নাম রেজা। আমার অন্য রকম অভিজ্ঞা হয়েছে। আমি তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই। আমি আমার মাকে চোদার সুযোগ পেয়েছি। এটা একটা অসাধারন অভিজ্ঞতা। এখন আমি আমার মাকে প্রতিদিন চুদি।
যখন আমার আব্বা মারা জান তখন আমার বয়স দশ বছর। আমার এক বড় বোন আছে। তিন বছর আগে আমার বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।
তারপর থেকে বাড়িতে আমি আর মা থাকি। আমি ছোটবেলা থেকে চুদাচুদির গল্প পছন্দ করতাম। ইন্টারনেটে অনেক চুদাচুদির গল্প পড়েছি। হঠাত একটা ওয়েব সাইটে মা ছেলের চুদাচুদির গল্প পড়লাম। ইন্টারনেটে মা ছেলের চুদাচুদির গল্প পড়ে আমি মার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়লাম।
মা যখন গোসল করে তাখন আমি লুকিয়ে বাথরুমের দরজার ফাক দিয়ে তার নগ্ন শরীর দেখা শুরু করলাম। কয়েকদিন দেখলাম। একদিন মার কাছে ধরা পড়ে গেলাম। আমি যে তাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখি তা মা দেখে ফেললেন। আমি বেশ ভয় পেয়ে গেলাম। কিন্তু মা না দেখার ভান করে চলে গেলন। এরপর আমি আরো লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতেথাকলাম। একটা মজার ব্যাপার হল আগে দরজার ফাক দিয়া দেখতে সমস্যা হতো। মাঝে মাঝে দেখতে পারতাম না। কিন্তু এখন মা দরাজার ফাক বরাবর গোসল করে।
একদিন আমি ঘরের বিছানায় শুয়ে খেচতে ছিলাম। তখন দেখি মা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছেন। পুরো সময় দেখলন। তারপর আমার গসল করার সময় লক্ষ করলাম মা দরজার ফাক দিয়ে আমাকে দেখছেন। আমি ভাবলাম আমাদের চুদাচুদি হোক এটা মাও চায়। কিন্তু মাকে চুদাচুদির কথা বলার সাহস পাছিলাম না।
এক দিন আমার রুম রঙ করা দরকার পড়লো। যে দিন রঙ করা হল সে দিন কোথায় ঘুমাবো তা নিয়ে ভাবছিলাম।তাই আমাকে মার রুমে ঘুমাতে হল। মার সাথে ঘুমাবো বলে খুব এক্সচাইটিং ফীল করছিলাম।
মা যখন ঘুমিয়ে পরল তখন আমি সাহস করে মার বুকে হাত রাখলাম। কিছু সময় তাকে জড়িয়ে ধরে রাখলাম। মা খুবি সেক্সি। আমার সোনা লম্বা হতে লাগলো। তাখন হঠাত দেখি মা তার হাত দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। মা আমাকে তখন চুমু দিতে শুরু করেলন। আমি মাকে চুদতে চাই সে কথা আমি মাকে বললাম। মা বলল এই দিনের জন্য উনি অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছেন। আমার সোনা অনেক লম্বা হয়ে গেল। মা আমার সোনা ধরলেন আর ম্যাসাজ করা শুরু করলেন। মা লাইট অন করতে বললেন। আমি লাইট অন করলাম। মা শাড়ি খোলা শুরু করলেন।
তারপর আমি আমার বিছনায় শুইয়ে দিলাম। ব্রা খুলে ফেললাম। মার একটা দুধ খেতে শুরু করলাম। অন্য দুধটা টিপতে থাকলাম। এমন এক্সইটিং রাত আমার জীবনে কখন আসেনি। হয়তো আসবেও না। অনেক্ষন দুধ চুসলাম। মার পেটিকোর্ট এর কাপর উপরে তুললাম। ভোদা দেখলাম। উহহ! এটা যে আমার জন্ম হবার স্থান !
মা বললেন , আমাকে চোদ। আমার তোর আর দেরি শইছে না। আমি আমার সোনা মার ভোদার ভিতরে ঢুকালাম। উহহ। অসাধারন অনুভুতি। ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। মাকে অনেকক্ষন চুদলাম। সেই রাতে আমি আর মা নগ্ন হয়ে ঘুমালাম। আমি কখনো কল্পনাও করতে পারি নি যে এতো সহজে মাকে চুদতে পারবো। আমি মাকে খুব ভালবাশি। মাঝে মাঝে ভাবি, আমি আর মা যে কাজ করেছি তা কি ঠিক করেছি। মাও এই কথাটা ভাবেন। কিন্তু আমাদের এই চিন্তা চুদাচুদির কাছে হেরে যায়। আমরা মাঝে মাঝে প্রেমিক প্রেমিকার মত কথাবার্তা বলি। কিন্তু তা বেশিক্ষন বলতে পারিনা। যতই চুদাচুদি করি না কেন, মা আমার শ্রদ্ধার পাত্র।
যখন আমার আব্বা মারা জান তখন আমার বয়স দশ বছর। আমার এক বড় বোন আছে। তিন বছর আগে আমার বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।
তারপর থেকে বাড়িতে আমি আর মা থাকি। আমি ছোটবেলা থেকে চুদাচুদির গল্প পছন্দ করতাম। ইন্টারনেটে অনেক চুদাচুদির গল্প পড়েছি। হঠাত একটা ওয়েব সাইটে মা ছেলের চুদাচুদির গল্প পড়লাম। ইন্টারনেটে মা ছেলের চুদাচুদির গল্প পড়ে আমি মার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়লাম।
মা যখন গোসল করে তাখন আমি লুকিয়ে বাথরুমের দরজার ফাক দিয়ে তার নগ্ন শরীর দেখা শুরু করলাম। কয়েকদিন দেখলাম। একদিন মার কাছে ধরা পড়ে গেলাম। আমি যে তাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখি তা মা দেখে ফেললেন। আমি বেশ ভয় পেয়ে গেলাম। কিন্তু মা না দেখার ভান করে চলে গেলন। এরপর আমি আরো লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতেথাকলাম। একটা মজার ব্যাপার হল আগে দরজার ফাক দিয়া দেখতে সমস্যা হতো। মাঝে মাঝে দেখতে পারতাম না। কিন্তু এখন মা দরাজার ফাক বরাবর গোসল করে।
একদিন আমি ঘরের বিছানায় শুয়ে খেচতে ছিলাম। তখন দেখি মা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছেন। পুরো সময় দেখলন। তারপর আমার গসল করার সময় লক্ষ করলাম মা দরজার ফাক দিয়ে আমাকে দেখছেন। আমি ভাবলাম আমাদের চুদাচুদি হোক এটা মাও চায়। কিন্তু মাকে চুদাচুদির কথা বলার সাহস পাছিলাম না।
এক দিন আমার রুম রঙ করা দরকার পড়লো। যে দিন রঙ করা হল সে দিন কোথায় ঘুমাবো তা নিয়ে ভাবছিলাম।তাই আমাকে মার রুমে ঘুমাতে হল। মার সাথে ঘুমাবো বলে খুব এক্সচাইটিং ফীল করছিলাম।
মা যখন ঘুমিয়ে পরল তখন আমি সাহস করে মার বুকে হাত রাখলাম। কিছু সময় তাকে জড়িয়ে ধরে রাখলাম। মা খুবি সেক্সি। আমার সোনা লম্বা হতে লাগলো। তাখন হঠাত দেখি মা তার হাত দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। মা আমাকে তখন চুমু দিতে শুরু করেলন। আমি মাকে চুদতে চাই সে কথা আমি মাকে বললাম। মা বলল এই দিনের জন্য উনি অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছেন। আমার সোনা অনেক লম্বা হয়ে গেল। মা আমার সোনা ধরলেন আর ম্যাসাজ করা শুরু করলেন। মা লাইট অন করতে বললেন। আমি লাইট অন করলাম। মা শাড়ি খোলা শুরু করলেন।
তারপর আমি আমার বিছনায় শুইয়ে দিলাম। ব্রা খুলে ফেললাম। মার একটা দুধ খেতে শুরু করলাম। অন্য দুধটা টিপতে থাকলাম। এমন এক্সইটিং রাত আমার জীবনে কখন আসেনি। হয়তো আসবেও না। অনেক্ষন দুধ চুসলাম। মার পেটিকোর্ট এর কাপর উপরে তুললাম। ভোদা দেখলাম। উহহ! এটা যে আমার জন্ম হবার স্থান !
মা বললেন , আমাকে চোদ। আমার তোর আর দেরি শইছে না। আমি আমার সোনা মার ভোদার ভিতরে ঢুকালাম। উহহ। অসাধারন অনুভুতি। ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। মাকে অনেকক্ষন চুদলাম। সেই রাতে আমি আর মা নগ্ন হয়ে ঘুমালাম। আমি কখনো কল্পনাও করতে পারি নি যে এতো সহজে মাকে চুদতে পারবো। আমি মাকে খুব ভালবাশি। মাঝে মাঝে ভাবি, আমি আর মা যে কাজ করেছি তা কি ঠিক করেছি। মাও এই কথাটা ভাবেন। কিন্তু আমাদের এই চিন্তা চুদাচুদির কাছে হেরে যায়। আমরা মাঝে মাঝে প্রেমিক প্রেমিকার মত কথাবার্তা বলি। কিন্তু তা বেশিক্ষন বলতে পারিনা। যতই চুদাচুদি করি না কেন, মা আমার শ্রদ্ধার পাত্র।